অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসার নতুন আপডেট
অস্ট্রেলিয়া সরকার ২০২৩ সালে ভিজিট ভিসার ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি পরিবর্তন করেছে। এই পরিবর্তনগুলির মধ্যে রয়েছে:
- ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া সহজ করা হয়েছে। আবেদনকারীদের এখন অনলাইনে ভিসার আবেদন জমা দিতে পারবেন।
- ভিসার আবেদনের ফি কমানো হয়েছে। এখন, ভিজিট ভিসার জন্য আবেদন ফি মাত্র ১৮০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার।
- ভিসার বৈধতা বাড়ানো হয়েছে। এখন, বেশিরভাগ ভিজিট ভিসার বৈধতা ৯০ দিন থেকে বাড়িয়ে ১২ মাস করা হয়েছে।
- ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্রের তালিকা সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে। এখন, আবেদনকারীদের শুধুমাত্র পাসপোর্ট, ভিসা আবেদন ফর্ম, এবং ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ফি জমা দিতে হবে।
এই পরিবর্তনগুলি অস্ট্রেলিয়া ভ্রমণের জন্য আগ্রহী বিদেশিদের জন্য সুবিধাজনক। এটি ভিজিট ভিসার আবেদন প্রক্রিয়াকে আরও সহজ এবং সাশ্রয়ী করে তুলেছে।
ভিজিট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয়তা
অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে আবেদনকারীদের নিম্নলিখিত প্রয়োজনীয়তাগুলি পূরণ করতে হবে:
- পাসপোর্ট: আবেদনকারীর পাসপোর্টটি অবশ্যই ভিসার আবেদনের তারিখ থেকে কমপক্ষে ছয় মাসের জন্য বৈধ থাকতে হবে।
- ভিসা আবেদন ফর্ম: আবেদনকারীদের অনলাইনে ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে।
- ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ফি: আবেদনকারীদের ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ফি জমা দিতে হবে।
- ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্র: আবেদনকারীদের ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে। এই প্রমাণপত্রগুলির মধ্যে রয়েছে:
- ব্যক্তিগত বিবরণ: আবেদনকারীর নাম, ঠিকানা, জন্মতারিখ, এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য।
- সম্পর্কিত তথ্য: আবেদনকারীর সাথে অস্ট্রেলিয়ার কোন সম্পর্ক আছে কিনা তা প্রমাণ করার জন্য।
- অর্থনৈতিক সামর্থ্য: আবেদনকারীর অস্ট্রেলিয়ায় থাকার সময় অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছল থাকার প্রমাণ।
- ভ্রমণের উদ্দেশ্য: আবেদনকারীর অস্ট্রেলিয়া ভ্রমণের উদ্দেশ্য।
ভিজিট ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া
অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে আবেদনকারীদের নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করতে হবে:
- অনলাইনে ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ করুন।
- ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ফি জমা দিন।
- ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্র জমা দিন।
- ভিসার আবেদন জমা দিন।
ভিসা আবেদন জমা দেওয়ার পরে, অস্ট্রেলিয়ার অভিবাসন বিভাগ আবেদনটি পর্যালোচনা করবে। আবেদনটি অনুমোদিত হলে, আবেদনকারীকে একটি ভিসা পাঠানো হবে।
ভিজিট ভিসার জন্য ভিসা ফি
অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসার জন্য ভিসা ফি নির্ভর করে আবেদনকারীর নাগরিকত্বের উপর। বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিজিট ভিসার জন্য ভিসা ফি ১৮০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার।
ভিজিট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় সময়
অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া সাধারণত ৪-৬ সপ্তাহ সময় নেয়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে আবেদন প্রক্রিয়া আরও বেশি সময় নিতে পারে।
অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসা পেতে কতদিন লাগে
অস্ট্রেলিয়া ভিসা পেতে কতদিন লাগে তা নির্ভর করে আপনার ভিসার ধরন, আবেদনের সময়, এবং অস্ট্রেলিয়ান সরকারের ভিসা প্রক্রিয়াকরণের সময়ের উপর। সাধারণত, একটি অস্ট্রেলিয়ান ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়াকরণ 2 থেকে 6 মাসের মধ্যে সম্পন্ন হয়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে এটি আরও বেশি সময় নিতে পারে।
আপনি যদি একটি পর্যটন ভিসার জন্য আবেদন করেন, তাহলে আপনার আবেদন প্রক্রিয়াকরণ 2 থেকে 4 মাসের মধ্যে সম্পন্ন হতে পারে। যদি আপনি একটি ওয়ার্ক ভিসার জন্য আবেদন করেন, তাহলে আপনার আবেদন প্রক্রিয়াকরণ 4 থেকে 6 মাসের মধ্যে সম্পন্ন হতে পারে। আর যদি আপনি একটি স্থায়ী বসবাসের ভিসার জন্য আবেদন করেন, তাহলে আপনার আবেদন প্রক্রিয়াকরণ 6 মাসেরও বেশি সময় নিতে পারে।
অস্ট্রেলিয়ান সরকারের ভিসা প্রক্রিয়াকরণের সময় নির্ভর করে বিভিন্ন কারণের উপর, যেমন:
- ভিসার ধরন
- আবেদনের সময়
- আবেদনপত্রের গুণমান
- আবেদনকারীর আর্থিক অবস্থা
- আবেদনকারীর স্বাস্থ্য
- আবেদনকারীর অপরাধমূলক ইতিহাস
আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসা জন্য আবেদন করেন, তাহলে আপনার আবেদন প্রক্রিয়াকরণের সময় কমাতে আপনি নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নিতে পারেন:
- আপনার আবেদনপত্রটি সঠিকভাবে পূরণ করুন এবং সমস্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিন।
- আপনার আবেদনপত্রটি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব জমা দিন।
- আপনার আবেদনপত্রের সাথে একটি অর্থপ্রদানের রশিদ জমা দিন।
- আপনার আবেদনপত্রের সাথে একটি আবেদন ফি জমা দিন।
আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া ভিসার জন্য আবেদন করার সময়সীমা সম্পর্কে নিশ্চিত না হন, তাহলে আপনি অস্ট্রেলিয়ান সরকারের ওয়েবসাইটে ভিসার ধরন অনুসারে আবেদন প্রক্রিয়াকরণের সময়ের একটি তালিকা দেখতে পারেন।
অস্ট্রেলিয়া টুরিস্ট ভিসা করতে কত ব্যাংক ব্যালেন্স লাগে
অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসা জন্য ব্যাংক ব্যালেন্সের প্রয়োজন ভিসার মেয়াদ এবং ভ্রমণ খরচের উপর নির্ভর করে। সাধারণত, প্রতিদিনের খরচের জন্য ৫০-১০০ ডলার ধরে হিসাব করা হয়। সুতরাং, আপনি যদি অস্ট্রেলিয়ায় ১০ দিনের জন্য ভ্রমণ করতে চান, তাহলে আপনার ব্যাংক ব্যালেন্সে কমপক্ষে ৫০০-১০০০ ডলার থাকতে হবে।
অস্ট্রেলিয়ান ইমিগ্রেশন বিভাগের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে যে, ভিসা আবেদনকারীকে প্রমাণ করতে হবে যে তার ভ্রমণের খরচ বহন করার মতো পর্যাপ্ত আর্থিক সামর্থ্য রয়েছে। এই প্রমাণের জন্য আপনি আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টের স্টেটমেন্ট, বেতনপত্র, বা অন্য কোনো আর্থিক দলিল ব্যবহার করতে পারেন।
আপনি যদি অস্ট্রেলিয়ায় দীর্ঘ সময়ের জন্য ভ্রমণ করতে চান, তাহলে আপনার ব্যাংক ব্যালেন্সের প্রয়োজন আরও বেশি হবে। এক্ষেত্রে, আপনি আপনার ভ্রমণের পরিকল্পনা এবং খরচের হিসাব করে একটি বাজেট তৈরি করতে পারেন। সেই বাজেট অনুযায়ী আপনার ব্যাংক ব্যালেন্সের পরিমাণ নির্ধারণ করতে পারেন।
অস্ট্রেলিয়া টুরিস্ট ভিসা আবেদনের সময়, আপনাকে আপনার ব্যাংক ব্যালেন্সের প্রমাণ হিসাবে নিম্নলিখিত দলিলগুলি জমা দিতে হবে:
- আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টের স্টেটমেন্ট, যাতে আপনার বর্তমান ব্যালেন্স এবং গত ৬ মাসের লেনদেনের বিবরণ রয়েছে।
- আপনার বেতনপত্র, যদি আপনি চাকরি করেন।
- আপনার ব্যবসার আয়ের দলিল, যদি আপনি ব্যবসা করেন।
- আপনার সম্পদের দলিল, যেমন বাড়ি, গাড়ি, বিনিয়োগ ইত্যাদি।
আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসা জন্য আবেদন করতে চান, তাহলে আপনার ব্যাংক ব্যালেন্সের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনি অস্ট্রেলিয়ান ইমিগ্রেশন বিভাগের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন।
অস্ট্রেলিয়া যেতে ব্যাংক একাউন্টে কত টাকা লাগে
অস্ট্রেলিয়া যেতে ব্যাংক একাউন্টে কত টাকা লাগে তা নির্ভর করে আপনার ভিসার ধরন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের খরচ, এবং আপনার ব্যক্তিগত খরচের উপর।
স্টুডেন্ট ভিসার জন্য
অস্ট্রেলিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আপনাকে ব্যাংক একাউন্টে প্রদর্শন করতে হবে যে আপনার কাছে পর্যাপ্ত অর্থ আছে যাতে আপনি অস্ট্রেলিয়ায় থাকাকালীন আপনার শিক্ষার খরচ এবং অন্যান্য খরচ মেটাতে পারেন। এই অর্থের পরিমাণ প্রতি বছরের জন্য প্রায় AUD 21,000 (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১৮ লাখ)।
এই অর্থের মধ্যে আপনার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের খরচ, থাকার খরচ, খাবারের খরচ, পরিবহন খরচ, এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত খরচ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
অন্যান্য ভিসার জন্য
অন্যান্য ভিসার জন্য ব্যাংক একাউন্টে প্রয়োজনীয় অর্থের পরিমাণ ভিসার ধরন এবং আপনার ব্যক্তিগত পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি অস্ট্রেলিয়ায় কাজ করতে চান, তাহলে আপনাকে ব্যাংক একাউন্টে প্রদর্শন করতে হবে যে আপনার কাছে পর্যাপ্ত অর্থ আছে যাতে আপনি অস্ট্রেলিয়ায় আসার পর আপনার প্রথম এক মাসের থাকার খরচ মেটাতে পারেন।
ব্যাংক একাউন্টের প্রমাণ
অস্ট্রেলিয়ায় ভিসা আবেদন করার সময়, আপনাকে আপনার ব্যাংক একাউন্টের তিন মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট জমা দিতে হবে। এই ব্যাংক স্টেটমেন্টে আপনার একাউন্টের ব্যালেন্স, লেনদেনের ইতিহাস, এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য থাকতে হবে।
ব্যাংক স্টেটমেন্টের জন্য টিপস
আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্টটি নিশ্চিত করতে যে এটি ভিসা আবেদনের জন্য উপযুক্ত, নিম্নলিখিত টিপসগুলি অনুসরণ করুন:
- আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্টটি তিন মাসের জন্য হতে হবে।
- আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্টে আপনার একাউন্টের ব্যালেন্স, লেনদেনের ইতিহাস, এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য থাকতে হবে।
- আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্টটি সই করা এবং সিল করা হতে হবে।
- আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্টটি ইংরেজি ভাষায় অনুবাদ করা হতে হবে।
অস্ট্রেলিয়ায় ভিসা আবেদন করার জন্য আপনার ব্যাংক একাউন্টের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য, আপনি অস্ট্রেলিয়ান ইমিগ্রেশন ও বর্ডার প্রোটেকশনের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন।
অস্ট্রেলিয়া এম্বাসি ফি কত
অস্ট্রেলিয়া এম্বাসি ফি নির্ভর করে আপনি কোন ধরনের সেবা চাইছেন তার উপর। সাধারণত, ভিসা আবেদন ফি সবচেয়ে বেশি। ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসের হিসাবে, অস্ট্রেলিয়া এম্বাসির ভিসা আবেদন ফি নিম্নরূপ:
- শর্ট-টার্ম ভিসা (৬ মাসের কম): ১০,০০০ টাকা
- মিডিয়াম-টার্ম ভিসা (৬ মাস থেকে ২ বছর): ১৫,০০০ টাকা
- লং-টার্ম ভিসা (২ বছরের বেশি): ২০,০০০ টাকা
এছাড়াও, আপনি যদি অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা বা কাজ করতে চান তবে আপনাকে স্টুডেন্ট বা ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আলাদা করে ফি দিতে হবে। স্টুডেন্ট পারমিটের ফি ৫,০০০ টাকা এবং ওয়ার্ক পারমিটের ফি ১০,০০০ টাকা।
অস্ট্রেলিয়া এম্বাসির অন্যান্য ফিগুলির মধ্যে রয়েছে:
- পাসপোর্ট সার্টিফিকেশন ফি: ১,০০০ টাকা
- নথিপত্রের অনুলিপি ফি: ২০ টাকা প্রতি পৃষ্ঠা
- ইমমিগ্রেশন সার্ভিস ফি: ৩,০০০ টাকা
অস্ট্রেলিয়া এম্বাসির ফি পরিশোধ করতে, আপনি যেকোনো ব্যাংকে ড্রাফট করে পাঠাতে পারেন। ড্রাফটের পেমেন্টের বিষয়বস্তুতে অবশ্যই “অস্ট্রেলিয়ান হাই কমিশন, ঢাকা” লেখা থাকতে হবে।
অস্ট্রেলিয়া এম্বাসির ফি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যের জন্য, আপনি তাদের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন।
টুরিস্ট ভিসায় অস্ট্রেলিয়ায় কাজের ভিসার জন্য আবেদন করা যাবে কি
না, টুরিস্ট ভিসায় অস্ট্রেলিয়ায় কাজের ভিসার জন্য আবেদন করা যাবে না। টুরিস্ট ভিসা শুধুমাত্র পর্যটন বা ভ্রমণের উদ্দেশ্যে দেওয়া হয়। এটি কাজে বা বাসস্থানের জন্য দেওয়া হয় না।
অস্ট্রেলিয় সরকারের আইন অনুসারে, টুরিস্ট ভিসায় থাকা ব্যক্তিরা অস্ট্রেলিয়ায় কাজ করতে পারবেন না। যদি কোন টুরিস্ট ভিসাধারী অস্ট্রেলিয়ায় কাজ করেন, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
অস্ট্রেলিয়ায় কাজ করার জন্য, আপনাকে অবশ্যই একটি কাজের ভিসা পেতে হবে। কাজের ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য, আপনাকে অবশ্যই একটি চাকরির অফার থাকতে হবে। চাকরির অফারটি অবশ্যই একটি যোগ্য নিয়োগকর্তার কাছ থেকে হতে হবে।
অস্ট্রেলিয়ায় কাজের ভিসার জন্য বিভিন্ন ধরণের ভিসা রয়েছে। আপনার জন্য কোন ভিসাটি উপযুক্ত তা নির্ভর করে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা এবং কাজের ধরণের উপর।
অস্ট্রেলিয়ায় কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে, আপনাকে অবশ্যই নিম্নলিখিত নথিগুলি জমা দিতে হবে:
- একটি পূরণ করা অনলাইন আবেদনপত্র
- একটি পাসপোর্ট যা আপনার ভ্রমণের জন্য যথেষ্ট সময়ের জন্য বৈধ
- একটি চাকরির অফার লেটার
- আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণ
- আপনার অভিজ্ঞতার প্রমাণ
- একটি মেডিকেল সার্টিফিকেট
- একটি পুলিশ সার্টিফিকেট
অস্ট্রেলিয়ায় কাজের ভিসার জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়াটি বেশ জটিল হতে পারে। তাই, একজন অভিজ্ঞ অভিবাসন আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করা উচিত।